back to top
বৃহস্পতিবার, মার্চ ২৭, ২০২৫
HomeInspirationMotivationবিশ্বসেরা ১০ মোটিভেশনাল স্পিকার: যারা বদলে দিতে পারেন আপনার জীবন

বিশ্বসেরা ১০ মোটিভেশনাল স্পিকার: যারা বদলে দিতে পারেন আপনার জীবন

‘হতাশা’ বর্তমানে যেন আমাদের নিত্য দিনের সঙ্গী। সামান্য একটু কিছু হলেই  যেন আমরা হতাশার ডালা সাজিয়ে বসি। তখন আমরা কেউ কেউ খুঁজি একটু প্রেরণা, একটু আত্নবিশ্বাস।পৃ থিবীতে এমন অনেক ব্যক্তি আছেন যাদের কথার জাদুতে আপনি হয়তো পারবেন আপনার হতাশা, বিষন্নতার মায়া জাল থেকে মুক্ত হতে বা নিজেকে নতুন করে আবিষ্কার করতে। তাই, জেনে নিন পৃথিবীর সেরা ১০জন মোটিভেশনাল স্পিকার সম্পর্কে। 

১০. নিক ভুজিসিক : 

Story pin imageটেট্রা এনিমেলিয়া সিনড্রোমেনামটি শুনেছেন কখনো? জানেন এর সম্পর্কে?? এটি একটি রোগ, যার ফলে মানুষ কোনো হাত–পা ছাড়াই জন্ম নেয়। ভ্রুণ অবস্থায় যখন মানুষের হাত, পা সৃষ্টি হতে থাকে তখন WNT3 জীনের কারণে হাত, পা সৃষ্টি বাধাগ্রস্ত হয়। এর ফলে অন্যান্য বিভিন্ন অঙ্গও স্বাভাবিক গঠনে বাধাগ্রস্ত হয়। ঠিক এই রোগে আক্রান্ত একজন হচ্ছেন নিকোলাস জেমস ভুজিসিক। যার জন্ম ১৯৮২ সালের ৪ ডিসেম্বর অস্ট্রেলিয়ার  মেলেবার্ন শহরে।   

‍মাত্র ১০ বছর বয়সে স্কুল জীবনে যে নিক আত্মহত্যার চেষ্টা করেন তাঁর পরের গল্পটা কিন্তু  একেবারেই ভিন্নরকম। মাত্র ১৭ বছর বয়সে তাঁর হাইস্কুলের এক দারোয়ান তাকে জনসম্মুখে বক্তৃতা দেয়ার জন্য উৎসাহিত করেন। ৫৩ বার প্রত্যাখিত হওয়ার পরেও হতাশা কিন্তু তাকে ছুঁতে পারেনি। তিনি এতটাই জনপ্রিয় হয়ে উঠেন যে, ঘণ্টায় এক হাজার আটশত  লোককে বুকে জড়িয়ে ধরার জন্য ‘গিনেজ বুক’ এ তাঁর নাম উঠেছে।  এছাড়াও শুনতে অবাক লাগলেও এটাই  সত্যি যে মিনিটে তিনি কম্পিউটারে ৪৭টি শব্দ টাইপ করতে পারেন। শুধু তাই নয়, নিক “Without Limbs” নামে একটি প্রতিষ্ঠানও চালান। মানুষের কাছে নিজেকে প্রকৃত মানুষ হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করতে কখনও হাত-পা লাগে না। সেটিই প্রমাণ করেছেন হাত-পা বিহীন এই যোদ্ধা।

“You’re not good enough. It’s a lie to think you’re not worth anything.” – Nick Vujicic

৯. ব্রায়ান ট্রেসি :

This may contain: a black and white photo of a man in a suit১৯৪৪ সালের ৫ই জানুয়ারী  কানাডার ভ্যাঙ্কুভারে তাঁর জন্ম ।তিনি “ব্রায়ান ট্রেসি ইন্টারন্যাশনালের” সিইও ছিলেন। এটি বিশেষ ব্যক্তি এবং সংগঠনকে গড়ে তুলতে, প্রশিক্ষণের এবং উন্নতিতে সহায়তা করার জন্য একটি সংস্থা।

ট্রেসির মূল লক্ষ্যই ছিল অন্য ব্যক্তিদের তাদের লক্ষ্য দক্ষতার সাথে অর্জনে সাহায্য করা। এছাড়াও  জীবদ্দশায় তাঁর সাফল্যগুলি বিস্ময়কর। ব্যবসায়ের বিশাল সংখ্যক পরামর্শ, বিশাল সংখ্যক সেমিনার হোস্টিং এবং ব্যবসা, অর্থনীতি, মনোবিজ্ঞান এবং দর্শনশাস্ত্রে বছর বছর ধরে গবেষণা করেন। এসকল ভিত্তিই তাঁকে বিশ্বসেরা  প্রেরণামূলক  স্পিকার গঠনে অনেকাংশে সাহায্য করেছে।

“Never say anything about yourself you do not want to come true”– Brian Tracy 

৮. রবিন শর্মা :

This may contain: a balding man wearing a black shirt is looking at the camera with an intense look on his faceবিশ্বের সেরা অনুপ্রেরণামূলক স্পিকার রবিন শর্মা নেপালে ১৯৬৪ সালে জন্মগ্রহণ করেন এবং ডালহাউসি ইউনিভার্সিটি অফ স্কুল অফ আইন থেকে সরাসরি একজন পেশাদার আইনজীবী হন।

কেউ কেউ বলতে পারেন যে রবিন শর্মা স্পিকারের পরিবর্তে একটি প্রেরণামূলক লেখক। তবে তিনি কিন্তু কোন মামুলী লেখক নয়, রীতিমত মিলিয়ন কপি বিক্রি হওয়া বইয়ের অ্যামাজন বেস্ট সেলার লিস্টের লেখক। ক্যারিয়ার নিয়ে তাঁর সাড়া জাগানো বই  “The Monk Who Sold his Ferrari” ৫ মিলিয়নেরও বেশি কপি বিক্রি হয়েছে । এছাড়াও স্ব-সাহায্য ও নেতৃত্বের বিষয়ে শর্মার ১৯৯৫ থেকে ২০১১ সাল পর্যন্ত মোট ১৫ টি প্রকাশিত বই হয়েছিলো । 

“Having talent is fantastic. Having confidence is even more important.” -Robin Sharma

৭. ডঃ ওয়েইন ড্রায়ার :

This may contain: a balding man with his arms crossedঅনাথ ছেলে থেকে “প্রেরণা গুরু”। যার শৈশবের বেশিরভাগ সময় কেটেছে অনাথারে। জন্ম ১৯৪০ সালের ১০ মে ডেট্রয়েটে। তিনি তাঁর জীবনের অভিজ্ঞতার মাধ্যমে সারা বিশ্বের অনেকের জীবনকে অনুপ্রাণিত করেছেন।  

তিনি যুক্তরাষ্ট্রের নৌবাহিনীতে কর্মজীবনের শুরুটা করলেও কিন্তু ওয়েন স্টেট ইউনিভার্সিটিতে মনোবিজ্ঞান সমাপ্ত করেন। তারপর, একই বিশ্ববিদ্যালয়ে কাউন্সেলিং এন্ড এডুকেশন ডক্টরেট ডিগ্রি লাভ করেন।তাঁর প্রথম বই “Your Erroneous Zones” সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বিক্রয়যোগ্য বইগুলির মধ্যে একটি, তারিখ অনুসারে বিক্রি হওয়া আনুমানিক ৩৫ মিলিয়ন কপি। প্রেরণাদায়ক স্পিকার, মনোবিজ্ঞানী, দার্শনিক এবং স্ব-সহায়ক বইগুলির শ্রেষ্ঠ লেখক, তিনি ২০১৫ সালে হাওয়াইতে লিউকেমিয়া মারা যান।

“When you judge another, you do not define them, you define yourself” -Wayne Dyer

 

৬. জিগ জিগলার :

This may contain: an older man wearing a suit and tieসেলস্ ম্যান, মোটিভেশনাল স্পিকার এবং একই সাথে একজন বিখ্যাত আমেরিকান লেখক হিসেবে জিগ জিগলার  সারা বিশ্বে পরিচিত। জন্ম গ্রহণ করেছেন আলবামার, কফি কান্ট্রিতে  ১৯২৬ সালের ৬ নভেম্বর।

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় ১৯৩৫-১৯৪৬ সাল থেকে জিগ  সেনাবাহিনীতে চাকরি করতেন। যুদ্ধ শুরু হওয়ার পর অনেকগুলো কোম্পানির জন্য সেলসম্যান হিসেবে কাজ শুরু করেন। অবশেষে মোটরগাড়ি পারফরমেন্স কোম্পানির ভাইস প্রেসিডেন্ট হয়ে ওঠে। প্রেরণামূলক সেমিনারে অংশগ্রহন শুরু করার পাশাপাশি ১৯৭৫ সালে তাঁর প্রথম বই  “See You at the Top” প্রকাশিত হয়। ১৯৭৫ এবং ২০১২ সালে তিনি প্রথম অন্তত ১৫টি বই লেখেছেন। ২০১২ সালের ২৮শে নভেম্বর মৃত্যুর মধ্য দিয়ে বিশ্বখ্যাত এই লেখক, সেলস্ ম্যান এবং মোটিভেশনাল স্পিকারের জীবন অধ্যায় আমাদের আগামী প্রজন্মের জন্য অনুসরণীয় হয়ে আছে । 

“You were born to win, but to be a winner, you must plan to win, prepare to win, and expect to win” – Zig Ziglar

৫. আর্নন্ড শোয়ার্জেনেগার :

This may contain: a man in a suit pointing his finger at the camera while wearing a black watch

আর্নল্ড শোয়ার্জেনেগার একজন কিংবদন্তীর নাম। যিনি অভিনেতা, রাজনীতিবিদ, আবার পেশাদার বডিবিল্ডারও। জন্ম ১৯৪৭ সালের ৩০ শে জুলাই অস্ট্রিয়াতে। মাত্র ১৩ বছরে প্রথমবার পা রাখেন জিমে৷ ব্যস, ওটাই প্রথম প্রেম৷ ১৪ থেকে ২০ এই ক’বছরেই পুরোদস্ত্তর বডিবিল্ডার৷

তবে এর জন্য তাঁকে কম কাঠ-খড় পোড়াতে হয়নি, কেননা তাঁর বাবা চাইতেন  ছেলে পুলিশ অফিসার হবে। তাই শরীরচর্চার পাশাপাশি যোগ দিয়েছিলেন অস্ট্রিয়ান ফৌজে। ছোটখাট খেতাব জিতলে কী হবে, ফৌজের বিধি ভাঙার জন্য আর্নের কপালে জুটেছিল শাস্তি। শরীরচর্চার জন্য পেয়েছেন লাগাতার সেরার সম্মান৷ পাঁচবার হয়েছেন মিস্টার ইউনিভার্স৷ সাতবার মিস্টার অলিম্পিয়ান৷ ভাবা যায়! গিনেস বুকেও তার নাম উঠেছে৷ সব থেকে কম বয়সে মিস্টার ইউনিভার্স-এর খেতাব তাঁর পকেটে। এছাড়াও ১৯৮৪ সালে  “ দ্য টার্মিনেটর” মুভির মাধ্যমে সর্বকালের সেরা অ্যাকশন হিরোর  সম্মান। ২০০৩-২০১১ সাল পর্যন্ত দায়িত্ব পালন করেছেন ক্যালিফোর্নিয়ার গভর্নর হিসেবেও। এভাবেই তিনি প্রমাণ করেছেন, ‘স্বপ্ন যদি হয় আকাশ ছোঁয়া, সেখানে সফলতা আসবেই’।

“Just remember can’t climb the ladder of success with your hands in your pockets” – Arnold Schwarzenegger 

৪. এমানুয়েল জেমস রোহন : 

This may contain: a man in a suit and tie sitting on a chair with his hands folded outজিম রোহনের জন্ম  ১৯শে সেপ্টেম্বর ১৯৩০ সালে ওয়াশিংটনে ইয়াকিমাতে। তিনি  ছিলেন একজন সফল উদ্যোক্তার পাশাপাশি প্রেরণামূলক স্পিকার।

৪০ বছরেরও বেশি সময় ধরে, রোহন একজন দক্ষ শিল্পীর মতো তাঁর নৈপুণ্যকে সম্মান করেছিলেন। মানুষের জীবনযাত্রায় বিশ্বকে সাহায্য করেছেন যা তাদের সম্ভাব্য কল্পনাকে বাড়িয়ে দিয়েছে। তিনি এক সময়ের অত্যন্ত সফল বিক্রয় কোম্পানি “Nutri-Bio”-এর ভাইস প্রেসিডেন্ট ছিলেন। অবশেষে ব্যবসার বাইরে চলে যাওয়ার পরে, তাকে তার একটি ক্লাবের সভায় কথা বলতে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছিল এবং এরপর থেকেই  তিনি অন্যান্য অনেক সভায় কথা বলার আমন্ত্রণ পান  এবং প্রেরণামূলক স্পিকার হিসেবে পরিচিতি লাভ করেন। বিশ্বের সেরা এই প্রেরণামূলক স্পিকার ২০০৯ সালের  ৫ই ডিসেম্বর  তাঁর শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন । 

“ Discipline is the bridge between goals and accomplishment ” – Jim Rohn 

৩. লেস ব্রাউন :

This may contain: a man in a suit and tie sitting at a table with his hand on his chinবিশ্বের সেরা অনুপ্রেরণামূলক স্পিকার লেস ব্রাউন ১৯২১ সালের ১৭ ফেব্রুয়ারি মিয়ামি, ফ্লোরিডাতে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি লেখক, রেডিও ডিজে, সাবেক টেলিভিশন হোস্ট এবং সাবেক রাজনীতিবিদও বটে। একজন রাজনীতিবিদ হিসাবে, তিনি “ওহিও হাউস অব রিপ্রেজেনটেটিভসের ” সাবেক সদস্য ছিলেন ।

অন্যান্য প্রেরণামূলক স্পিকারদের মধ্যে ব্রাউন  প্রেরণামূলক ভিডিও তৈরিতে অবিশ্বাস্যভাবে জনপ্রিয়। কারণ তার বক্তৃতা এত গভীর এবং অর্থবহ যে তা সত্যিই জীবনের অনেকক্ষেত্রেই আমূল পরিবর্তনে সহায়ক। তাঁর “It’s Not over until You Win” এবং “Live Your Dreams” বই দুটো শীর্ষ  অনুপ্রেরণামূলক বইগুলোর মধ্যে রয়েছে। এছাড়াও  একজন স্পিকার হিসেবে ব্রাউন সারা বিশ্ব জুড়ে ফরচুন ৫০০টি কোম্পানি এবং সংগঠনকে উপস্থাপন করেছেন। তাঁর কথা বলার শৈলী এবং ভাষণের জন্য দুর্দান্ত আবেগ তাঁর দর্শকদেরকে তাদের জীবনের লক্ষ্য খুঁজে পেতে সাহায্য করে  এবং পরবর্তী পদক্ষেপ নেওয়ার প্রেরণা দেয়। 

“In everyday,there are 1,440 minutes.That means we’ve 1,440 opportunities to make a positive impact” -Les Brown 

২. টনি রবিন্স : 

This may contain: a smiling man wearing a headset and blue shirt with shamrocks on his cap১৯৬০ সালের ২৯শে ফেব্রুয়ারি  লস এঞ্জেলেসে টনি রবিন্স এর জন্ম। তিনি তাঁর সেমিনার ও আত্ন-পরিবর্তনমূলক বইয়ের জন্য পৃথিবী জুড়ে বেশ খ্যাতি লাভ করেছেন। তাঁর বয়স যখন ১২ কোঠায়, তখন তাঁর বাবা-মায়ের বিচ্ছেদ ঘটে। সবটা মিলিয়ে তাঁর বাল্যকাল ছিল খুবই ‘অবমাননাকর’; সেই সাথে তাঁর মদ্যক মা। তাই সব থেকে রেহাই পেতে মাএ ১৭ বছর বয়সে সে বাড়ি থেকে চলে আসে। 

মূলত প্রেরণামূলক ভাষ্যের শুরুতে রবিন্স জিম রোহনের জন্য সেমিনারে প্রচারণা চালাচ্ছিলেন। পরে তিনি নিজের সেমিনারে হোস্টিংয়ের জন্য নিজের যাত্রা শুরু করার সিদ্ধান্ত নেন। টনি তার সেমিনার, প্রেরণামূলক বক্তৃতা, অনুপ্রেরণীয় উদ্ধৃতি এবং সেরা বিক্রয় বইগুলির মাধ্যমে ইতিবাচকভাবে অনেক মানুষের জীবনকে প্রভাবিত করেছে ঠিক একজন জাদুকরের মতো। শুধু তাই নয়, তিনি বিল ক্লিনটন ও অপরাহ উইনফ্রে এর মতো ব্যক্তিত্বদেরও কোর্চ করেছেন। ১৯৮৭ সালে তাঁর প্রকাশিত বই  “Unlimited Power” যা বর্তমানেও বেস্ট সেলার লিস্টের তালিকাতে রয়েছে। 

“Successful people ask better questions, and as a result, they get better answers.” – Tony Robbins 

১. এরিক থমাস :

This may contain: a smiling man wearing a black shirt with white lettering and a baseball cap on his headএরিক থমাসের জন্ম  শিকাগোতে ১৯৭০ সালের ৩রা সেপ্টেম্বর। তিনি  একজন প্রেরণামূলক স্পিকার এবং লেখক হিসেবে বেশ খ্যাতি অর্জন করেছেন। মাএ ১৬ বছর বয়সে তিনি গৃহহীন ছিলেন। টানা দুইবছর তিনি রাস্তার ঘরে বসবাসের পাশাপাশি ডাস্টবিন থেকে খাবার  সংগ্রহ করে জীবিকা নির্বাহ করতেন ।

তখন এরিক নিজেকে এমন একজন ব্যক্তিতে গড়তে চাইলেন, যাতে তিনি নিজেকে নিয়ে গর্ববোধ করতে পারেন এবং তিনি তাঁর স্বপ্ন পূরণের পথে ধাবিত হতে থাকেন। তাঁর ইউটিউব ভিডিও কিংবদন্তী এবং তার সেরা বিক্রয় বই লক্ষ লক্ষ ডলার উপার্জন করেছে। তিনি নিজের পরামর্শকারী সংস্থার প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা এবং ফোর্টইউন ৫০০টি কোম্পানি এবং পেশাদার ক্রীড়া সংস্থা উভয়ের সাথে কাজ করেছেন। এছাড়াও হিপ-হপ প্রচারক হিসাবেও পরিচিত। আপনি যদি এখনও থমাসকে না শুনে থাকেন! তাহলে তাঁর “Thank God It’s Monday (TGIM)” এর পর্ব গুলো শুধু শুনুন। দেখবেন পরিবর্তনটা নিজেই বুঝতে পারছেন।

“Succeed as bad as you want to breathe, then you’ll be successful.” – Eric Thomas

দেখলেনতো, হতাশা, কষ্ট, খারাপ সময় পৃথিবীর সকল মানুষকেই কিছু সময়ের জন্য হলেও স্পর্শ করে। কিন্তু যারা এসবকে তোয়াক্কা না করেই জীবনে  এগিয়ে যায়, তারাই  পারে দিন শেষে সাফল্যের হাসি নিয়ে বাঁচতে। তাই শিক্ষা নিন সবার জীবন থেকে আর এগিয়ে যান আপনার স্বপ্নের পথে।

RELATED ARTICLES
- Advertisment -
Google search engine

Most Popular